নিজস্ব প্রতিবেদক সময় প্রতিদিন:ময়মনসিংহের ভালুকা থানার চাঞ্চল্যকর ‘‘কালু ফকির” হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী দুই সহোদর ভাই আনিছ ও আলমকে উপজেলার বিরুনিয়া ইউনিয়ন মাহমুদপুর এলাকা থেকে ২ জুলাই রবিবার সকালে গ্রেফতার করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ। আনিছ ও আলম উপজেলার চান্দরাটি গ্রামের মৃত চেরাগ আলী ফকিরের ছেলে। থানা সূত্রে জানাযায়, ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার
নিজস্ব প্রতিবেদক সময় প্রতিদিন:
ময়মনসিংহের ভালুকা থানার চাঞ্চল্যকর ‘‘কালু ফকির” হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী দুই সহোদর ভাই আনিছ ও আলমকে উপজেলার বিরুনিয়া ইউনিয়ন মাহমুদপুর এলাকা থেকে ২ জুলাই রবিবার সকালে গ্রেফতার করেছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ। আনিছ ও আলম উপজেলার চান্দরাটি গ্রামের মৃত চেরাগ আলী ফকিরের ছেলে।
থানা সূত্রে জানাযায়, ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গফরগাঁও সার্কেল এর নির্দেশনায় ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ এর সার্বিক তত্ত¡াবধানে এএসআই পাইলট ভৌমিক সঙ্গীয় ফোর্সসহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২ জুলাই সকাল সাড়ে সাতটার দিকে আসামীদেরকে গেফতার করে। উল্লেখ্য এর আগে ২৮ জুন বুধবার সকালে একই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী ফালু ফকিরের ছেলে পলাতক শাজাহান ফকিরকে গফরগাঁও থানাধীন কুর্শাপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১৪।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, ১৯৯৫ সালের দিকে উভয় পক্ষের মধ্যে এলাকায় জমিজমার ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে ভিকটিম কালু ফকির ও আসামীদের মধ্যে তর্ক-বিতর্কের জেরে ঘটনার দিন ১৯৯৫ সালের ১৮ জুলাই কালু ফকির’কে একা পেয়ে তার পথরোধ করে উপুর্যপরি মারধর ও মাছ ধরার কোচ দিয়ে পেটে আঘাতের মাধ্যমে রক্তাক্ত জখম করে ঘটনাস্থলেই তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে, কালু ফকিরের স্ত্রী মোছা. রোকেয়া খাতুন (৩৮) বাদী হয়ে ভালুকা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা হওয়ার পর থেকেই অপরাপর আসামীরা গ্রেফতার এড়াতে আত্মগোপনে থাকে।
প্রকাশ থাকে যে, চলতি বছরে ১৩ জুন তারিখে উক্ত মামলার আসামী মো. শাহজাহান ফকির, মো. আনিস ও মো. আলমকে বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত, ময়মনসিংহ যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করেন এবং অপর আসামীদেরকে খালাস প্রদান করেন।
Leave a Comment
Your email address will not be published. Required fields are marked with *